বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহারের ৭টি উপকারিতা

বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহারের ৭টি উপকারিতা

কোনো প্রতিষ্ঠানকে যদি একটি গাড়ির সাথে তুলনা করা হয়, তাহলে এইচআর ম্যানেজমেন্ট বা হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সেটার ইঞ্জিন! আর বর্তমান সময়ে এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার হলো সেই ইঞ্জিনের প্রধান ফুয়েল বা চালিকাশক্তি। যেকোন ছোট, বড় বা মাঝারি কোম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক রূপ থাকলেই সেখানে এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের প্রয়োজন আছে। সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার এর ব্যবহার এখন খুবই স্বাভাবিক একটি চিত্র। এমনকি কিছু বিশেষ কারণে বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহার করা বেশি প্রয়োজন!

আমরা আজকের এই লেখায় বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহার করার ৭টি বিশেষ উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করবো।

ব্লগে যা থাকছে-

বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহারের ৭টি উপকারিতা

বাংলাদেশও এখন বিশ্ব বাণিজ্যের নতুন নতুন উদ্ভাবনের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে। আর সে কারণেই বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো নতুন প্রযুক্তিকে স্বাগতম জানাচ্ছে। বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার এর ব্যবহার তাই শুরু থেকেই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশে কর্মীদের কাজের পরিবেশ এবং অবকাঠামোগত দিক বিবেচনায় এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি। চলুন, দেখে নেয়া যাক বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহার করার ৭টি উপকারিতা-

০১. এইচআর সফটওয়্যার একটি প্ল্যাটফর্মেই কর্মীদের সকল ডেটা পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয়

একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিভিন্ন ধরনের ডেটা থাকে এবং বেশিরভাগ ডেটা প্রতিনিয়ত আপডেটও হতে থাকে। যেমন-

  • কর্মীদের ব্যক্তিগত তথ্য
  • কর্মীদের প্রতিদিনের কর্মঘন্টার তথ্য
  • কর্মীদের প্রতিদিনের উপস্থিতি সংক্রান্ত তথ্য
  • কর্মীদের ছুটি সংক্রান্ত তথ্য
  • কর্মীদের বেতন বোনাস বা পেমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য
  • কমীদের উৎপাদনশীলতা এবং পারফরম্যান্স সংক্রান্ত তথ্য
  • কর্মীদের মাসিক ও বাৎসরিক রিপোর্ট ইত্যাদি

এইতো, কিছুদিন আগেও এই ডেটা বা তথ্যগুলো এইচআর প্রফেশনালরা ম্যানুয়ালি সংরক্ষণ করতেন। মানে, লেজার বা ফাইলে সংরক্ষণ করতে হতো। কিন্তু বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার এর ব্যবহার শুরু হবার পরে এই তথ্যগুলোই ডিজিটালি আপডেট করা শুরু হয়। সাথে বাড়তি পাওনা হিসেবে যুক্ত হয় ক্লাউডভিত্তিক ডেটা সংরক্ষণের সুবিধা। ফলে একটি প্রতিষ্ঠানের হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত সকল ডেটা একটি প্ল্যাটফর্মেই পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। বাংলাদেশী কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধাটি পাওয়া শুরু করে। যেটা এখন প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য অপরিহার্য একটি চাহিদায় পরিণত হয়েছে।

০২. HR সফটওয়্যার কর্মীদের সাথে যোগাযোগ এবং তাদের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখছে

বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার শুধু তথ্য আপডেট ও সংরক্ষণে পরিবর্তন আনেছে তা কিন্তু নয়, কর্মীদের সাথে যোগাযোগ ও তাদের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
পূর্বে একজন এইচআর অফিসার বা তার টিমের পক্ষে সকল কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু এখন এই কাজটি খুব সহজ ও আরও কার্যকরভাবে করা যায়। একটি বার্তা বা মেসেজ সকল কর্মীদের কাছে পৌঁচ্ছানো যায় একটি ক্লিকেই। আবার নির্দিষ্ট কোন কর্মী বা কোন টিমের কাছে মেসেজ পাঠানো যায় আরও সহজে। প্রতিদিনের কাজের আপডেট থাকার কারণে এইচআর ও কর্মীদের মাঝে যোগাযোগটাও থাকে আপ-টু-ডেট।
এছাড়া বাংলাদেশে HR সফটওয়্যার এর ব্যবহার এমপ্লয়িদের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। কারণ, কর্মীদের সকল ডেটা প্রতিদিন আপডেট হচ্ছে এবং সবাই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো এক্সেস করতে পারছে। ফলে কর্মীরা নিজেদের কাজের এবং সময়ের সঠিক মূল্যায়ন করতে পারছে। একটি উদাহরণ দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে-
একজন কর্মী যখন তার লিভ বা ছুটি সংক্রান্ত সকল ডেটা নিজেই তদারকি করার সুযোগ পান তখন তিনি প্রতিষ্ঠানের চাহিদা ও নিজের চাহিদাকে ব্যালেন্স করতে পারেন। আবার কাজের প্রতিদিনের আপডেট থাকায় কর্মীরা নিজেদের পূর্বের তুলনায় আরও উৎপাদনশীল করার প্রতি মনোযোগী হতে পারেন। এবং দিন শেষে এই পরিবর্তনগুলো কর্মীদের ক্ষমতায়নে যেমন প্রভাব রাখে, তেমন প্রতিষ্ঠানের সার্বিক লক্ষ্য পূরণেও সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

০৩. প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করার সুযোগ

বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যারগুলো ম্যানুয়ালী বা খাতা কলমে হিসাবনিকাশ করে প্রতিটি কর্মীর বিভিন্ন ডেটা বিশ্লেষণ করার দিনকে বিদায় জানিয়েছে। এখন যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মীদের তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করা কোন ব্যাপারই না!
কর্মীদের উপস্থিতি, ইন-আউট, ছুটি, বেতন, কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতা সংক্রান্ত সকল ডেটা একটি প্ল্যাটফর্মে সংরক্ষণ হচ্ছে। ফলে কর্মীদের এই ডেটা বা তথ্যগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করাও সহজ হয়েছে। এই কাজটি কর্মীদের মূল্যায়ন করার জন্য খুবই জরুরি।

০৪. কোম্পানির পলিসিগুলো কর্মীদের কাছে সহজে তুলে ধরা যায়

একজন কর্মী দীর্ঘদিন যাবৎ একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকার পরেও প্রতিষ্ঠানের মৌলিক অনেক অনেক পলিসি সম্পর্কে জানেন না বা বিশদভাবে ধারণা রাখেন না! এই চিত্রটি বাংলাদেশের জন্য খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার।
বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার এর ব্যবহার এই জায়গায় বিশাল পরিবর্তন এনেছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো এখন HR সফটওয়্যারগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই তাদের পলিসিগুলো কর্মীদের মাছে তুলে ধরে। কোন পরিবর্তন আসলে সেটাও জানিয়ে দেয়। ফলে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কোম্পানির পলিসিগুলো সম্পর্কে আপডেট থাকেন।

০৫. বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলে কাগুজে ব্যবস্থার ঝামেলা কমেছে

কর্মী ও প্রতিষ্ঠানের তথ্য সংক্রান্ত লেজার বুক আর পুরনো ফাইলের স্তূপ, এই ছিলো হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বা মানব সম্পদ ব্যবস্থাপানার সাধারণ চিত্র! কোন একটি পূরনো তথ্য দেখতে হলেই ডুব দিতে হতো কাগজের সমুদ্রে! বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যারগুলোর ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এই কাগুজে ব্যবস্থার ঝামেলা অনেকটাই কমেছে।
এতে করে যেমন প্রতিষ্ঠান পরিচালনার খরচ কমেছে, তেমনি এইচআর অফিসারদের সময়ও বেঁচেছে। ফলে তাদের কাজের পরিধিতে এসেছে ভিন্নতা, তারা প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য পূরণে আরও কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হয়েছে কাজের গতিশীলতায়, যেটা বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ!

০৬. বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যারগুলো এইচআর ম্যানেজারদের কাজ সহজ করেছে

বাংলাদেশে এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারগুলো হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বা মানব সম্পদ ব্যবস্থাপানার প্রতিটি সেক্টরে অবদান রাখছে। ফলে এইচআর ম্যানেজারদের কাজ অনেক সহজ হয়েছে। বিশেষ করে কর্মীদের লিভ ম্যানেজমেন্ট এবং দৈনিক হাজিরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখভাল করার সুবিধা তাদের কাজকে সহজ করেছে। আমরা সকলেই জানি, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বা মানব সম্পদ ব্যবস্থাপানা সবসময়ই একটি জটিল প্রক্রিয়া। তাই এই জটিল কাজগুলো ডিজিটালি সম্পাদন করার সুবিধা তাদের সার্বিক কর্মক্ষমতাকে আরও বৃদ্ধি করছে।

০৭. মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ করেছে

বর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠনের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে এইচআর সফটওয়্যারগুলো বিশেষ ভূমিকা রাখছে। কর্মী নিয়োগ থেকে শুরু করে কর্মীদের বেতন ভাতা দেয়া, সকল কাজেই এই প্রভাব লক্ষণীয়।
কর্মীদের কর্মদক্ষতা যাচাই ও তাদের কর্মক্ষমতা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান সিদ্ধান্ত নিতে পারে সহজেই। মাসিক এবং বাৎসরিক কাজের রিপোর্ট দেখে কর্মীদের যোগ্যতা মূল্যায়ন করা যায়। নতুন কর্মী নিয়োগ করার সময় সহজেই তাদের কাজ ও কোম্পানির পলিসি তুলে ধরা যায়। ফলে এইচআর ম্যানেজার ও কর্মী, দুই পক্ষের জন্যই সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হয়।

মোট দাগে বললে, বাংলাদেশে এইচআর সফটওয়্যার এর ব্যবহার এখন অপরিহার্য। ছোট বড় কিংবা মাঝারি, সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য ভালো মানের একটি এইচআর সফটওয়্যার ব্যবহার করা এখন সময়ের দাবি। আর এমনই একটি সহজ ও সাশ্রয়ী এইচআর সফটওয়্যার হাজিরা। বাংলাদেশি কোম্পানির জন্য সেরা এইচআর সফটওয়্যার হাজিরা।

হাজিরা সাশ্রয়ী ও সহজ এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

একদম ক্ষুদ্র ও ছোট থেকে শুরু করে মাঝারি ও বড় প্রতিষ্ঠানের চাহিদা বিবেচনা করেই হাজিরা’র সাবস্ক্রিপশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। আপনার প্রতিষ্ঠানের আকার অনুযায়ী মাসিক ও বাৎসরিক, দুটি মেয়াদে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী দামের এইচআর সফটওয়্যার এখন হাজিরা! হাজিরা’য় কম দামে পেয়ে যাবেন সেরা সার্ভিস!
তাই এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্টের জটিল ও কষ্টসাধ্য দায়িত্ব হাজিরা’র কাঁধে দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকুন। হাজিরা আপনার প্রতিষ্ঠানের এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্টকে আরও গতিশীল করবে এবং প্রতিষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। 

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য হাজিরা অ্যাপই কেনো?

হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-

  • দৈনিক হাজিরা
  • কর্মী তথ্যভাণ্ডার
  • কাজের শিফট প্লানিং
  • রিপোর্ট
  • পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
  • ডিজিটাল চুক্তিপত্র
  • ডকুমেন্ট ভল্ট
  • কাস্টম সেটিংস
  • ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট

কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক-  হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য

০১. বেসিক প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ০ থেকে ২০ জন

  • ৳১,৫০০/ মাসিক
  • ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক

০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ২১ থেকে ৫০ জন

  • ৳৩,০০০/ মাসিক
  • ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক

০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-  

কোম্পানির সাইজ-  ৫০ থেকে ৯৯ জন

  • ৳৪,৫০০/ মাসিক
  • ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক

০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-

কোম্পানির সাইজ-  ১০০+ জন

  • আলোচনা সাপেক্ষে
  • যোগাযোগ করুন- 
  • ফোন: 01967391554
  • ইমেইল: info@hazira.com

সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!

১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। (ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)

২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।

৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে। 

ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ- 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

আইওএস অ্যাপ 

হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application

৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!

হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ
সাবস্ক্রাইব করুন
নতুন ফিচার ও অফারের আপডেট পেতে হাজিরা’র সাথে কানেক্ট থাকুন।