কর্মক্ষেত্রে মতবিরোধ বা দ্বন্দ্ব খুব স্বাভাবিক একটি ঘটনা। বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন কর্মী ও তাদের ভিন্ন ভিন্ন মতামত এবং কাজের চাপের কারণে দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধ তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে, এই দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধ যদি সমাধান করা না হয়, তাহলে এটি কর্মীদের কর্মক্ষমতা, মনোবল এবং প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, কর্মক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট (Conflict Management ) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে একজন এইচআর ম্যানেজার হিসেবে কর্মক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধ ম্যানেজ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
এই ব্লগে আমরা জানবো কর্মক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধ কেন হয়, কীভাবে তা সামলানো যায়? সাথে জানবো, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ হাজিরা এই সমস্যা সমাধানে কীভাবে সহায়তা করতে পারে?
ব্লগে যা থাকছে-
কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট কী?
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫% মানুষ তাদের কর্মক্ষেত্রে কোন না কোনভাবে দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধের মুখোমুখি হন! (তথ্য- প্রথম আলো) আসলে, একাধিক মানুষ একত্রিত হয়ে কিছু করতে গেলেই মতবিরোধ তৈরি হবে। সেটা হোক ব্যক্তি জীবন আর হোক কর্মক্ষেত্র। এজন্য মতবিরোধকে কখনও স্থায়ীভাবে শেষ করে দেয়া যায় না। এটি বার বার ফিরে আসবে! তাই কর্মক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট বা দ্বন্দ্ব ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন পড়ে।
কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট বা দ্বন্দ্ব ব্যবস্থাপনা হলো একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের মতবিরোধ বা দ্বন্দ্বগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত সমাধান করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় এইচআর ম্যানেজার বা মালিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন।
কর্মক্ষেত্রে মতবিরোধ বা দ্বন্দ্বের কারণগুলো
- ভিন্ন মতামত: প্রতিটি কর্মীর নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি এবং কাজ সম্পাদনের ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি থাকতে পারে। এই ভিন্নতা থেকেই অনেক সময় মতবিরোধ দেখা দেয়।
- কাজের চাপ: অফিসে কাজের চাপ যখন অত্যাধিক বেড়ে যায়, তখন কর্মীদের মধ্যে কমিউনিকেশনের অভাব এবং ভুল বোঝাবুঝি দেখা দেয়। যা মতবিরোধের জন্ম দেয়।
- ভুল বোঝাবুঝি: কর্মীদের মধ্যে কাজ নিয়ে অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে। যেটা ভুল বোঝাবুঝির মূল কারণ। ফলে কনফ্লিক্ট বা দ্বন্দ্ব তৈরি হয়।
- সীমিত সম্পদ বা সুবিধা: যখন একটি অফিসের সকল কর্মী একই সময়ে সীমিত সম্পদ ব্যবহার করতে চান, তখন দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হতে পারে।
- নেতৃত্বের সমস্যা: অযোগ্য নেতৃত্ব বা পক্ষপাতিত্ব দ্বন্দ্ব তৈরি বা বাড়িয়ে দিতে পারে। একজন কর্মীর প্রতি অন্য এক বা একাধিক কর্মীর অবিচারমূলক আচরণ এক্ষেত্রে বড় কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট কেন প্রয়োজন?
মতবিরোধ যদি সঠিক সময়ে, সঠিকভাবে সমাধান করা না হয়, তবে তা কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ নষ্ট করতে পারে। এমনকী, দীর্ঘমেয়াদে এটি কর্মক্ষেত্রের দলগত পরিবেশও নষ্ট করতে পারে। তবে কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট বা দ্বন্দ্ব ব্যবস্থাপনা করতে পারলে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ উন্নত হয় এবং টিম আরও কার্যকর হয়ে ওঠে।
কর্মক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টের ৭টি কার্যকর কৌশল
১. সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করতে হবে
একজন এইচআর বা মালিক হিসেবে আপনার প্রথম কাজ হলো, দ্বন্দ্ব বা মতবিরোধের মূল কারণ খুঁজে বের করা। কারণটি না বুঝে সমাধান খোঁজাটা হবে অর্থহীন। তাই কর্মক্ষেত্রে কোনো দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হলে, সমস্যার মূল কারণ খুঁজে বের করুন। উদাহরণস্বরূপ, কোনো কর্মীর যদি মনে হয় তার কাজ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে না, তাহলে তার সুপারভাইজার বা টিম লিডারের সাথে আলোচনা করে সমাধান বের করুন।
এইচআর ম্যানেজার হিসেবে করণীয়-
- সংশ্লিষ্ট কর্মীদের সঙ্গে এককভাবে কথা বলুন
- সমস্যাটি বোঝার চেষ্টা করুন
- আপনি তৃতীয় পক্ষ, তাই নিরপেক্ষ থাকুন
২. সকল পক্ষের সাথে খোলামেলা আলোচনা করুন
যে কোন কনফ্লিক্ট সমাধানের জন্য আলোচনা বা সংলাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করতে হবে যেখানে সবাই নির্ভয়ে তাদের মতামত জানাতে পারে। কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে স্পষ্ট নির্দেশনা এবং নিয়মিত আলোচনা প্রয়োজন।
এইচআর ম্যানেজার হিসেবে করণীয়-
- একটি নিরপেক্ষ স্থান নির্বাচন করুন
- সকল পক্ষের কর্মীদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করতে উৎসাহিত করুন
- কারও ভাবনাকে হেয় করবেন না
৩. সমাধান নির্ধারণের জন্য সমঝোতায় আসুন
কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট এর জন্য একটি উইন-উইন (Win Win) পরিস্থিতি তৈরি করুন। কারণ, উভয় পক্ষের সম্মতি ছাড়া দ্বন্দ্ব সম্পূর্ণ মিটবে না। এটি নিশ্চিত করুন যে, উভয় পক্ষই সন্তুষ্ট।
এইচআর ম্যানেজার হিসেবে করণীয়-
- সবার মতামত শুনুন: কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট করতে সবার বক্তব্য শোনা জরুরি। এতে সমস্যা বুঝতে সুবিধা হয় এবং কর্মীদের মনে হয়, তাদের মতামত গুরুত্ব পাচ্ছে।
- নিরপেক্ষ আচরণ করুন: একটি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পক্ষপাতিত্ব কর্মক্ষেত্রের পরিবেশকে আরও খারাপ করে দিতে পারে।
৪. প্রযুক্তির সহায়তা নিন
আজকের দিনে, প্রযুক্তি কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টে একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, হাজিরা অ্যাপের শিফট প্ল্যানিং ফিচারটি নিশ্চিত করবে, প্রতিটি কর্মী তাদের কাজের সময় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাচ্ছে। যা কাজের সময় সংক্রান্ত ভুল বোঝাবুঝি কমিয়ে দিতে পারে। অ্যাপটিতে আরও আছে ইন-আউট টাইম ক্লক, ডকুমেন্ট ভল্ট, রিমাইন্ডার সুবিধা ইত্যাদি।
তাই একজন এইচআর হিসেবে আপনি একটি সহজ ও সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ ব্যবহার করুন।
৫. প্রশিক্ষণ এবং ওয়ার্কশপের আয়োজন করুন
প্রয়োজনে কর্মীদের জন্য নিয়মিত কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ এবং ওয়ার্কশপ আয়োজন করুন। এটি কর্মীদের মধ্যে নেতৃত্ব এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়াবে।
৬. একা নয়, দলগত কাজে উৎসাহিত করুন
যেকোন রকমের দ্বন্দ্ব এড়াতে এবং কর্মক্ষেত্রে সৌহার্দ্য বজায় রাখতে দলগত কাজের পরিবেশ অপরিহার্য। দলগত কার্যক্রম পরিচালনা কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বৃদ্ধি করে। তাই ছোট বড় টিম তৈরি করার নির্দেশনা দিন।
এইচআর ম্যানেজার হিসেবে করণীয়-
- কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বৃদ্ধি: শ্রদ্ধাশীল পরিবেশ তৈরি করা একজন এইচআর ম্যানেজারের অন্যতম কাজ। দলীয় কার্যক্রমের মাধ্যমে কর্মীদের মাঝেমাঝেই একত্রিত করুন।
- আউটিং প্ল্যান করুন: দলীয় আউটিং যেমন- ইনডোর আউটডোর খেলাধুলা, পিকনিক, ব্রেইন স্ট্রমিং সেশন, ইভিনিং স্ন্যাকস আড্ডার আয়োজন করুন। মোদ্দাকথা, একসঙ্গে যেকোন কাজ করার সুযোগ বাড়ান।
৭. লক্ষ্য অর্জনের দিকে মনোযোগ দিন
মনে রাখবেন, একটি অফিসে কনফ্লিক্ট বা মতবিরোধ কখনোই প্রধান বিষয় হওয়া উচিত নয়। টিমকে সবমময় মনে করিয়ে দিতে হবে যে, তাদের মূল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠানের উন্নতি।
আর এইচআর ম্যানেজার হিসেবে সবসময় খেয়াল রাখবেন, এ ধরনের জটিলতায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। দ্বন্দ্ব বা কনফ্লিক্ট তৈরি হওয়ার সাথে সাথে দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করা উচিত। এমনি এমনি ঠিক হয়ে যাবে, এটা ভাববেন না! দেরি হলে এটি আরও বড় আকার ধারণ করতে পারে।
আমার নিজের দেখা সমস্যা ও সমাধানের গল্প!
একটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্টে দুটি টিম কাজ করছিল। কাজের চাপ এবং সঠিক নির্দেশনার অভাবে তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। টিম মেম্বাররা একে অপরকে দোষারোপ করতে শুরু করে, যার ফলে প্রোজেক্টের অগ্রগতি প্রায় থেমে যায়। কেউই নিজের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছিলো না।
সমাধান:
আমাদের এইচআর টিম একটি মিটিংয়ের আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয়। মিটিংয়ে প্রতিটি টিম মেম্বারকে তাদের সমস্যার কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়। একটা সময় তারা আলোচনা করতে করতে বুঝতে পারে যে, মূল সমস্যা ছিলো সময় ব্যবস্থাপনায় এবং কাজের বণ্টনে। এরপর তারা ‘হাজিরা’ অ্যাপ ব্যবহার করে একটি শিফট প্ল্যান তৈরি করে। অ্যাপটিতে সকলের কাজ সঠিকভাবে বণ্টন করা হয় এবং সময়মতো সম্পন্ন হচ্ছে কিনা তদারকি করা হয়। ব্যাস, সমস্যার ৯০% সমাধান। বাকিটুকু কাজের গতিতেই ঠিক হয়ে যায়। মজার ব্যাপার হলো- কিছুদিন আগে যে কর্মী চাকরি ছেড়ে দেয়ার প্ল্যান করছিলো, সে এখন টিমের সবচেয়ে পরিশ্রমী কর্মী!
কর্মক্ষেত্রে মতবিরোধ একটি সাধারণ ঘটনা, তবে এটি সঠিকভাবে সামলাতে পারলে প্রতিষ্ঠানের জন্য ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনতে পারে। কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে একটি সুস্থ পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব। তাই, একজন এইচআর ম্যানেজার বা মালিক হিসেবে কর্মক্ষেত্রে সবার মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক নিশ্চিত করুন।
আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য সহজ ও সাশ্রয়ী সমাধান- হাজিরা
হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-
- দৈনিক হাজিরা
- কর্মী তথ্যভাণ্ডার
- কাজের শিফট প্লানিং
- রিপোর্ট
- পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
- ডিজিটাল চুক্তিপত্র
- ডকুমেন্ট ভল্ট
- কাস্টম সেটিংস
- ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট
কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক- হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য–
০১. বেসিক প্যাকেজ-
কোম্পানির সাইজ- ০ থেকে ২০ জন
- ৳১,৫০০/ মাসিক
- ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক
০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ-
কোম্পানির সাইজ- ২১ থেকে ৫০ জন
- ৳৩,০০০/ মাসিক
- ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক
০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-
কোম্পানির সাইজ- ৫০ থেকে ৯৯ জন
- ৳৪,৫০০/ মাসিক
- ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক
০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-
কোম্পানির সাইজ- ১০০+ জন
- আলোচনা সাপেক্ষে
- যোগাযোগ করুন-
- ফোন: 01967391554
- ইমেইল: info@hazira.com
সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!
১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন:
প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে।
(ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)
২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন:
ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।
৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন:
এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে।
ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ-
হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application
৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!
হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!