ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার : হাজিরা

নতুন এবং ছোট ব্যবসায়িক ‍উদ্যোগগুলোর দিকে আমাদের সবসময় বিশেষ নজর দিতে হয়। বর্তমানে ছোট ব্যবসাগুলোকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে নিয়ে যেতে আমাদের পরিশ্রম ও দক্ষতাই যথেষ্ট নয়! এর পাশাপাশি সময়োপযোগী প্রযুক্তি ব্যবহারের দরকার পড়ে। ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার তেমনই একটি সময়োপযোগী প্রযুক্তি। ছোট ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি ভালো মানের এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অনেক জটিল কাজকে সহজ করে দেয়।

অফিস বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উপস্থিতি, ইন-আউট, শিফট প্ল্যানিং, একাধিক ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট, লিভ ম্যানেজমেন্ট, বেতন ভাতা সহ বিভিন্ন এইচআর সংক্রান্ত কাজ এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনেক কম সময়, শ্রম ও খরচে করা যায়। যেমন- বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর জন্য সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার– হাজিরা
আজকের লেখায় আমরা আলোচনা করবো, ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করার সুবিধাগুলো কী কী? ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করবেন কীভাবে?

ব্লগে যা থাকছে-

ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার কেন জরুরি

ডিজিটাল এই যুগে যেকোনো ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার বা এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা জরুরি। কারণ, একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এমনভাবে ডিজাইন করা হয়, যাতে কর্মী ব্যবস্থাপনার কাজগুলো একটি প্ল্যাটফর্ম থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ফলে, একটি একক সফটওয়্যার বা অ্যাপেই আপনি বেশকিছু সার্ভিস পেয়ে যাবেন। যেমন-

  • অফিস বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উপস্থিতি
  • ইন-আউট
  • শিফট প্ল্যানিং
  • একাধিক ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট
  • লিভ ম্যানেজমেন্ট
  • মাসিক বা বাৎসরিক রিপোর্ট এবং
  • কর্মীদের বেতন ভাতা সহ বিভিন্ন এইচআর সংক্রান্ত কাজ।

ভেবে দেখুন, আপনার ছোট ব্যবসায় যদি এগুলো অ্যানালগ পদ্ধতিতে করা হয় বা লোক নিয়োগ দিয়ে করা হয়? সেক্ষেত্রে কেমন সময়, শ্রম ও খরচ হবে? অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠানে এগুলো সামাল দিতে আলাদা ডিপার্টমেন্ট থাকে। কিন্তু নতুন উদ্যোক্তাদের বেলায় বা ছোট ব্যবসার বেলায় সেটা অনেক ব্যয় সাপেক্ষ। তাই ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার বেশি জরুরি হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া, একজন মালিক বা এইচআর ম্যানেজার তার মোবাইলের মাধ্যমেই তার সকল এমপ্লয়িদের বেসিক আপডেটগুলো পায়। তাহলে সেটা তো চমৎকার একটি ব্যাপার!

ছোট ব্যবসায় এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহারের ৫টি সুবিধা

আপানার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে ৫টি মৌলিক জায়গায় এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার পরবর্তন আনতে পারে সেগুলো একনজরে দেখে নেয়া যাক-

০১. কর্মীদের সময় ব্যবস্থাপনা সহজ করবে

যেকোন প্রতিষ্ঠানের এইচআর প্রফেশনালদের জন্য কর্মীদের সময় ব্যবস্থাপনা বা টাইম ম্যানেজমেন্ট একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ, কর্মীদের কাজের সময়ের একটি বড় অংশ প্রশাসনিক কাজে ব্যয় হয়। চলুন, বিখ্যাত অ্যাপ/সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গেটঅ্যাপ (GetApp) এর একটি গবেষণার ফলাফল দেখি। ছোট ব্যবসার মালিক ও এইচআর অফিসাররা গড়ে প্রায় ৪০% সময় ব্যয় করেন কর্মী ব্যবস্থাপনা বা এইচআর সংক্রান্ত কাজে!
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করে এই কাজগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা যায়। ফলে মালিক ও এইচআর অফিসাররা ব্যবসা বৃদ্ধির দিকে আরও নজর দিতে পারেন।

০২. কর্মীদের উৎপাদনশীলতা বাড়ায়

ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি আপনার কর্মীদের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে পারবেন। এটা প্রমাণীত! বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, যে প্রতিষ্ঠানে সঠিক এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা টুল ব্যবহার করা হয়েছে সেখানে কর্মীরা আরও বেশি কাজ সম্পাদন করেছে। যোগাযোগ, কাজের টাইম ম্যানেজমেন্ট, পারফরমেন্ট ট্র্যাকিং এবং একটি প্ল্যাটফর্মেই সকল ইনফরমেশন থাকায় কর্মীরা কাজের প্রতি আরও পজেটিভ থাকেন। তারা তাদের দক্ষতা ও ক্ষমতা বৃদ্ধির দিকে মনোযোগী হয়।

০৩. এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার খরচ কমায়

ম্যানুয়াল এইচআর ম্যানেজমেন্ট যে সময় এবং অর্থ উভয় ক্ষেত্রেই ব্যয় সাপেক্ষ, তা নিয়ে তর্কের আর কোন জায়গা নেই। সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (Society for Human Resource Management) এর একটি গবেষণার ফলাফল দেখি। ছোট ব্যবসায় এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের প্রয়োগ করে হিউম্যান রিসোর্স সংক্রান্ত খরচ ২৫% পর্যন্ত বাঁচানো যেতে পারে। এই সঞ্চয় ব্যবসার বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য পুনরায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

০৪. কর্মী ও প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত কল্যাণ সাধিত হয়

ছোট ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রায়ই শ্রম আইন বা লেবার ল এবং এই সংক্রান্ত আইনগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সমস্যায় পড়তে হয়। একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এই কাজগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে। যেমন- ট্যাক্স গণনা এবং রিপোর্টিং, বাৎসরিক রিপোর্ট ইত্যাদি নির্ভুলভাবে আপ-টু-ডেট থাকে। ফলে সরকারি জরিমানা এড়ানো সহজ হয়। পাশাপাশি কর্মীরাও তাদের ন্যয্য পাওনাগুলোর ব্যাপারে সচেতন থাকতে পারে।

০৫. অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ মজবুত হয়

কার্যকর ও স্বচ্ছ যোগাযোগ ব্যবস্থা একটি উৎপাদনশীল কর্মশক্তির প্রধান চাবিকাঠি। ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার কর্মীদের যোগাযোগের জন্য একটি একক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে। যা কর্মীদের আপডেট থাকতে সহযোগিতা করে এবং অফিসের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ মজবুত করে।

ছোট ব্যবসার জন্য সঠিক এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করা

বর্তমান এই ডিজিটাল দুনিয়ায় খোঁজ করলে অনেক এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন। তবে এগুলো ভিড়ে আপনার ছোট ব্যবসার জন্য সঠিক এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করতে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন-

০১. সফটওয়্যারটি প্রতিনিয়ত আপডেট হয় কিনা:
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করার আগে নিশ্চিত করুন, সফটওয়্যাটি আপনার চাহিদার সাথে আপডেট হবে কিনা। কারণ আজকে আপনার চাহিদা ছোট, কিন্তু সেটা একি রকম থাকবে না।

০২. ব্যবহারকারী-বান্ধব সহজ ইন্টারফেস:
ছোট ব্যবসার জন্য এমন একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করুন যেটার ব্যবহারবিধি মালিক, এইচআর এবং কর্মীদের জন্য সহজ হয়।

০৩. ইন্টিগ্রেশন বা সবকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা:
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটি যেন আপনার ব্যবসার অন্যান্য ব্যবহৃত টুলগুলোর সাথে সহজেই ইন্টিগ্রেট করা যায়।

০৪. চমৎকার কাস্টমার সাপোর্ট:
ছোট ব্যবসার জন্য এমন একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করুন যেটার কাস্টমার সাপোর্ট দেশ সেরা। যেকোন প্রয়োজনে যাতে নিরাশ না হতে হয়।

০৫. মোবাইল অ্যাপ থাকা চাই:
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটির যেন মোবাইল অ্যাপ থাকে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুটি প্ল্যাটফর্মের জন্যই যেন অ্যাপ থাকে। এটা জরুরি, কারণ আপনি আপনার মোবাইলে প্রায় সকল আপডেট পেতে পারেন। যা আপনার ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করবে।

০৬. ছোট ব্যবসার জন্য সাশ্রয়ী হওয়া চাই:
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটি যেন আপনার জন্য সাশ্রয়ী সমাধান হয়। হুজুগে বেশি খরচ করে বিপাকে পড়ার দরকার নেই।
ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার নির্বাচন করতে যা যা বিষয় উল্লেখ করালাম তার সবগুলোই পেয়ে যাবেন হাজিরা অ্যাপে। হাজিরা বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার

ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার কোন বিলাসিতা নয়!

ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার কোন বিলাসিতা নয়; বরং এটি আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে একটি প্রয়োজনীয়তা! এটি এইচআর সংক্রান্ত কাজগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে যোগাযোগের উন্নতি সাধন করছে। সাথে কর্মীদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ছোট ব্যবসার উন্নতি ও সফলতায় সহায়ক ভূমিকা রাখছে। প্রখ্যাত উদ্যোক্তা রিচার্ড ব্র্যানসনের ভাষায়-
“আপনার কর্মীদের যত্ন নিন, তারা আপনার ব্যবসার যত্ন নেবে।”

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য হাজিরা অ্যাপই কেনো?

হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-

  • দৈনিক হাজিরা
  • কর্মী তথ্যভাণ্ডার
  • কাজের শিফট প্লানিং
  • রিপোর্ট
  • পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
  • ডিজিটাল চুক্তিপত্র
  • ডকুমেন্ট ভল্ট
  • কাস্টম সেটিংস
  • ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট

কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক-  হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য

০১. বেসিক প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ০ থেকে ২০ জন

  • ৳১,৫০০/ মাসিক
  • ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক

০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ২১ থেকে ৫০ জন

  • ৳৩,০০০/ মাসিক
  • ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক

০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-  

কোম্পানির সাইজ-  ৫০ থেকে ৯৯ জন

  • ৳৪,৫০০/ মাসিক
  • ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক

০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-

কোম্পানির সাইজ-  ১০০+ জন

  • আলোচনা সাপেক্ষে
  • যোগাযোগ করুন- 
  • ফোন: 01967391554
  • ইমেইল: info@hazira.com

সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!

১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। 

(ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)

২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।

৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে। 

ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ- 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

আইওএস অ্যাপ 

হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application

৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!

হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!

এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী এবং কেন ব্যবহার করবেন?

বর্তমান সময়ের যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কর্মক্ষেত্র পৃথিবীর অন্যতম গতিশীল জায়গা হিসেবে বিবেচিত হয়! নিত্য নতুন প্রযুক্তি আর সূক্ষ্ম দক্ষতার প্রতিযোগিতা এই গতিময়তার প্রধান কারণ। এই অবস্থায় একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক কিংবা একজন এইচআর অফিসার হিসেবে আপনাকেও নিশ্চয়ই কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ডিজিটাল টুলগুলোতে অভ্যস্থ হতে হচ্ছে! এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল টুল হলো- এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (EMS)।

এই টুলগুলো বিশ্বব্যাপী কর্মী ব্যবস্থাপনায় এক নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে! ডিজিটাল বাংলাদেশেও এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (EMS) ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গেম-চেঞ্জার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তাই আমাদের আজকের এই লেখায় আমরা আলোচনা করবো- এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী এবং কেন ব্যবহার করবেন? এরপরেই জানবো, যে ৭টি কারণে আপনার প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা জরুরি।

ব্লগে যা থাকছে-

এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী?

সহজভাবে বললে, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইএমএস) মূলত একটি সফটওয়্যার। যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এইচআর বা হিউম্যান রিসোর্স সম্পর্কিত বহুমুখী কাজকর্ম সম্পাদন করতে পারবেন।

একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমেই আপনি কর্মীদের নিয়োগ থেকে বেতন ব্যবস্থাপনা করতে পারবেন। কর্মীদের টাইম ম্যানেজমেন্ট, প্রতিদিনের ইন-আউট, লিভ ম্যানেজমেন্ট, শিফট ম্যানেজমেন্ট, একাধিক ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজমেন্টের পাশাপাশি কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন এবং উৎপাদনশীলতাও যাচাই করতে পারবেন। একজনে পেশাদার এইচআর অফিসার বা মালিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন মতো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরিও করে বা কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন।

বাংলাদেশি কোম্পানির জন্য এমনই একটি এইচআর সফটওয়্যার হলো- হাজিরা। আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মী ব্যবস্থাপনার মহাগুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেশের সেরা এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ‘হাজিরা’র উপর দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন! কারণ, হাজিরা আপনার প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে জটিল ও কষ্টসাধ্য কাজটিকে করে তুলবে সহজ ও ইফেক্টিভ!

যে ৭টি কারণে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অবশ্যই ব্যবহার করবেন

ছোট বড় কিংবা মাঝারি, আপনার প্রতিষ্ঠানের আকার যেমনই হোক একটি কার্যকর এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুগঠিত কর্মী ব্যবস্থাপনা সিস্টেম শুধুমাত্র কর্মীদের উৎপাদনশীলতাই বাড়ায় না, বরং একটি ইতিবাচক কাজের পরিবেশও গড়ে তোলে। আপনি একজন অভিজ্ঞ এইচআর প্রফেশনাল বা একজন ছোট ব্যবসার মালিক হোন না কেন, এটি ব্যবহার করে কর্মীদের সন্তুষ্টি এবং কর্মক্ষমতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারেন।

বিশেষ করে ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যাানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। চলুন দেখে আসি, যে ৭টি কারণে আপনার প্রতিষ্ঠানে অবশ্যই একটি ভালো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকা জরুরি-

০১. এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এইচআর সংক্রান্ত সকল কাজকে সহজ ও সাশ্রয়ী করবে

একটু খেয়াল করে দেখুন, প্রতিষ্ঠান পরিচালনার এমন কিছু কাজ আছে যেগুলো একইভাবে প্রতিদিন বা প্রতিনিয়ত আপডেট করতে হয়। যেমন- কর্মীদের উপস্থিতি রেকর্ড, ইন-আউট টাইম রেকর্ড, মাসিক বেতন, ছুটির ট্র্যাকিং ইত্যাদি। একটা সময় এই কাজগুলো পরিচালনার জন্য একজন এইচআর ম্যানেজারকে প্রচুর সময় ও শ্রম দিতে হতো। কিন্তু এখন একটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকলেই আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিমিশেই এই কাজগুলো করতে পারবেন। সময়, শ্রম ও খরচ সবই সাশ্রয় হবে! ফলে মালিক এবং এইচআর ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত দিকগুলো এবং নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করার সুযোগ পায়।

০২. এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রাতিষ্ঠানিক কাজে কর্মীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করে

আপানার প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরও অনুগত থাকবে এবং আরও উৎপাদনশীল হয়ে উঠবে এটাই তো চাওয়া। তো এটা নিশ্চিত করবেন কীভাবে? একটি ভালো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রতিষ্ঠানিক কাজে কর্মীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করবে!

কারণ, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটি মূলত একটি সেলফ-সার্ভিস পোর্টাল। যেখানে সকল কর্মীরা নিয়মিত ডেটা ইনপুট করতে পারবে এবং আপডেট তথ্য দেখতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন ইস্যুতে প্রয়োজনীয় ফিডব্যাক বা মতামত আদান প্রদানের মাধ্যমে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কর্মীদের নিজস্ব ক্ষমতায়ণ ও উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ তৈরি করে।

০৩. কর্মীদের কাজের সময় এবং উপস্থিতি ট্র্যাকিং করার সুবিধা

প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উপস্থিতি বা অ্যাটেনডেন্স পর্যবেক্ষণ এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। বিশেষ করে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাথে কাজের জন্য এটা বেশি কাজে দেয়। একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম টাইম ট্র্যাকিং প্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে ম্যানুয়াল টাইম রেকর্ডের প্রয়োজনীয়তা দূর করে।

০৪. কর্মীদের উৎপাদনশীনতা বৃদ্ধি করে সময়, শ্রম এবং খরচ বাঁচায়

সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (এসএইচআরএম) কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, এইচআর প্রযুক্তি বা এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতার দিক থেকে প্রায় ২২% এগিয়ে আছে। মানে, ম্যানুয়াল পদ্ধতিগুলো বাদ দিয়ে এবং প্রতিষ্ঠানের ডেটা সেন্ট্রালাইজড করার মাধ্যমে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম একজন HR ম্যানেজারকে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে। এবং উল্লেখযোগ্য সময়, শ্রম এবং খরচ সাশ্রয় করছে।

০৫. কমপ্লায়েন্স বা উন্নত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত আইনি জটিলতা ও বিরোধের ঝুঁকি কমায়

জাতীয় শ্রম আইন, কোম্পানির পলিসি এবং কর্মীদের চাহিদা সমন্বয় করে সকলকে খুশি রাখা একটি চ্যালেঞ্জ। অনেক সময় অনাকাঙ্ক্ষিত বিরোধ প্রতিষ্ঠানকে আইনি জটিলতার মধ্যে ফেলে দেয়। একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্তু প্রায় সকল কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদন করা যায়। ফলে প্রতিটি প্রতিবেদন বা রিপোর্ট থাকে নির্ভুল। সরকারি ভ্যাট ট্যাক্স পরিশোধ করতে কোন ঝামেলা থাকে না।

আপানার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন বোনাস, কর্মঘন্টা ইত্যাদি সংক্রান্ত বিরোধের ঝুঁকি সবসময়ই থাকে। কিন্তু এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকা মানে সকল তথ্য সকলের কাছে থাকা, ফলে বিরোধের সম্ভাবনাও কমে আসে। মাল্টিন্যাশনাল প্রফেশনাল সার্ভিস নেটওয়ার্ক ‘ডেলয়েট’ (Deloitte) এর একটি রিপোর্ট অনুসারে, HR সফটওয়্যার ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কমপ্লায়েন্স বা উন্নত কর্মপরিবেশ ইস্যুতে ৪০% ঝুঁকি কমিয়ে ফেলেছে।

০৬. তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে

আজকের এই তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর যুগে সঠিক তথ্য সবচেয়ে মূল্যবান। প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত দিক নির্দেশনা ঠিক করতে হলেও প্রয়োজন তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নেয়ার ব্যবস্থা। আর এটি নিশ্চিত করবে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এইচআর ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের কর্মী নিয়োগ থেকে বাৎসরিক রিপোর্ট সহ করল তথ্য মুহূর্তেই দেখতে পাবেন। ফলে কর্মী সংক্রান্ত যেকোন সিদ্ধান্ত নেয়া অনেক সহজ হয়ে যায়।

ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিং কোম্পানি ‘ম্যাককিন্সি অ্যান্ড কোম্পানি’ (McKinsey & Company) এর একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে- যেসকল প্রতিষ্ঠান ডেটা বা তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নেয় তাদের কাস্টমার বা গ্রাহক পাওয়ার সম্ভাবনা ৩৫% বেড়ে যায় এবং সেই গ্রাহকদের ধরে রাখার সম্ভাবনাও প্রায় ৬ গুণ বৃদ্ধি পায়। তাহলে তো বুঝতেই পারছেন, যে কোম্পানির গ্রাহক বেশি তাদের ব্যবসা বেশি, আর ব্যবসা বেশি মানে মুনাফা বেশি, আর মুনাফা বেশি মানেই কর্মীদের ভালো বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং ভালো ভবিষ্যৎ!

০৭. প্রতিষ্ঠান ও কর্মীদের নুতন নুতন চাহিদা বুঝতে এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে

কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন নতুন প্রশিক্ষণ বা ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা এখন ‍খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এইচআর অফিসারা নিজের কর্মীদের জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেনিং খুঁজে বের করেন। কিন্তু কীভাবে? উত্তর সহজ, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করার কারণে তিনি তার কর্মীদের কাজ ও দক্ষতার চিত্রটি রিপোর্ট আকারে দেখতে পান। তাই কোন টিম বা কর্মীর কেমন ট্রেনিং প্রয়োজন বা কোন কর্মীর ব্যাপারে কেমন সিদ্ধান্ত নিতে হবে সেটা তিনি ডেটা বিশ্লেষণ করেই বুঝতে পারেন। এজন্যই প্রতিষ্ঠান ও কর্মীদের নুতন নুতন চাহিদা বুঝে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কোন বিকল্প নেই।

এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কোন বিকল্প নেই!

এখানে আমরা মাত্র ৭টি বিষয় তুলে ধরেছি। তবে এর বাহিরেও অনেক বিষয় আছে যা আপনাকে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের উপকারিতা তুলে ধরতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। এইচআর অফিসার তথা কোম্পানির সময়, শ্রম ও খরচ কমাতে এর কোন বিকল্প নেই! তাই আপনার প্রতিষ্ঠানের বিকাশ এবং কর্মীদের সন্তুষ্টি অব্যাহত রাখতে দেশের সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করুন।

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য হাজিরা অ্যাপই কেনো?

হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-

  • দৈনিক হাজিরা
  • কর্মী তথ্যভাণ্ডার
  • কাজের শিফট প্লানিং
  • রিপোর্ট
  • পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
  • ডিজিটাল চুক্তিপত্র
  • ডকুমেন্ট ভল্ট
  • কাস্টম সেটিংস
  • ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট

কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক-  হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য

০১. বেসিক প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ০ থেকে ২০ জন

  • ৳১,৫০০/ মাসিক
  • ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক

০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ২১ থেকে ৫০ জন

  • ৳৩,০০০/ মাসিক
  • ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক

০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-  

কোম্পানির সাইজ-  ৫০ থেকে ৯৯ জন

  • ৳৪,৫০০/ মাসিক
  • ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক

০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-

কোম্পানির সাইজ-  ১০০+ জন

  • আলোচনা সাপেক্ষে
  • যোগাযোগ করুন- 
  • ফোন: 01967391554
  • ইমেইল: info@hazira.com

সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!

১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। 

(ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)

২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।

৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে। 

ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ- 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

আইওএস অ্যাপ 

হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application

৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!

হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!