এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী এবং কেন ব্যবহার করবেন?

বর্তমান সময়ের যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কর্মক্ষেত্র পৃথিবীর অন্যতম গতিশীল জায়গা হিসেবে বিবেচিত হয়! নিত্য নতুন প্রযুক্তি আর সূক্ষ্ম দক্ষতার প্রতিযোগিতা এই গতিময়তার প্রধান কারণ। এই অবস্থায় একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক কিংবা একজন এইচআর অফিসার হিসেবে আপনাকেও নিশ্চয়ই কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ডিজিটাল টুলগুলোতে অভ্যস্থ হতে হচ্ছে! এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল টুল হলো- এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (EMS)।

এই টুলগুলো বিশ্বব্যাপী কর্মী ব্যবস্থাপনায় এক নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে! ডিজিটাল বাংলাদেশেও এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (EMS) ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গেম-চেঞ্জার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তাই আমাদের আজকের এই লেখায় আমরা আলোচনা করবো- এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী এবং কেন ব্যবহার করবেন? এরপরেই জানবো, যে ৭টি কারণে আপনার প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা জরুরি।

ব্লগে যা থাকছে-

এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী?

সহজভাবে বললে, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইএমএস) মূলত একটি সফটওয়্যার। যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এইচআর বা হিউম্যান রিসোর্স সম্পর্কিত বহুমুখী কাজকর্ম সম্পাদন করতে পারবেন।

একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমেই আপনি কর্মীদের নিয়োগ থেকে বেতন ব্যবস্থাপনা করতে পারবেন। কর্মীদের টাইম ম্যানেজমেন্ট, প্রতিদিনের ইন-আউট, লিভ ম্যানেজমেন্ট, শিফট ম্যানেজমেন্ট, একাধিক ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজমেন্টের পাশাপাশি কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন এবং উৎপাদনশীলতাও যাচাই করতে পারবেন। একজনে পেশাদার এইচআর অফিসার বা মালিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন মতো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরিও করে বা কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন।

বাংলাদেশি কোম্পানির জন্য এমনই একটি এইচআর সফটওয়্যার হলো- হাজিরা। আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মী ব্যবস্থাপনার মহাগুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেশের সেরা এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ‘হাজিরা’র উপর দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন! কারণ, হাজিরা আপনার প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে জটিল ও কষ্টসাধ্য কাজটিকে করে তুলবে সহজ ও ইফেক্টিভ!

যে ৭টি কারণে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অবশ্যই ব্যবহার করবেন

ছোট বড় কিংবা মাঝারি, আপনার প্রতিষ্ঠানের আকার যেমনই হোক একটি কার্যকর এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুগঠিত কর্মী ব্যবস্থাপনা সিস্টেম শুধুমাত্র কর্মীদের উৎপাদনশীলতাই বাড়ায় না, বরং একটি ইতিবাচক কাজের পরিবেশও গড়ে তোলে। আপনি একজন অভিজ্ঞ এইচআর প্রফেশনাল বা একজন ছোট ব্যবসার মালিক হোন না কেন, এটি ব্যবহার করে কর্মীদের সন্তুষ্টি এবং কর্মক্ষমতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারেন।

বিশেষ করে ছোট ব্যবসার জন্য এমপ্লয়ি ম্যাানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। চলুন দেখে আসি, যে ৭টি কারণে আপনার প্রতিষ্ঠানে অবশ্যই একটি ভালো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকা জরুরি-

০১. এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এইচআর সংক্রান্ত সকল কাজকে সহজ ও সাশ্রয়ী করবে

একটু খেয়াল করে দেখুন, প্রতিষ্ঠান পরিচালনার এমন কিছু কাজ আছে যেগুলো একইভাবে প্রতিদিন বা প্রতিনিয়ত আপডেট করতে হয়। যেমন- কর্মীদের উপস্থিতি রেকর্ড, ইন-আউট টাইম রেকর্ড, মাসিক বেতন, ছুটির ট্র্যাকিং ইত্যাদি। একটা সময় এই কাজগুলো পরিচালনার জন্য একজন এইচআর ম্যানেজারকে প্রচুর সময় ও শ্রম দিতে হতো। কিন্তু এখন একটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকলেই আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিমিশেই এই কাজগুলো করতে পারবেন। সময়, শ্রম ও খরচ সবই সাশ্রয় হবে! ফলে মালিক এবং এইচআর ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত দিকগুলো এবং নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করার সুযোগ পায়।

০২. এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রাতিষ্ঠানিক কাজে কর্মীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করে

আপানার প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরও অনুগত থাকবে এবং আরও উৎপাদনশীল হয়ে উঠবে এটাই তো চাওয়া। তো এটা নিশ্চিত করবেন কীভাবে? একটি ভালো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রতিষ্ঠানিক কাজে কর্মীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে সহায়তা করবে!

কারণ, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটি মূলত একটি সেলফ-সার্ভিস পোর্টাল। যেখানে সকল কর্মীরা নিয়মিত ডেটা ইনপুট করতে পারবে এবং আপডেট তথ্য দেখতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন ইস্যুতে প্রয়োজনীয় ফিডব্যাক বা মতামত আদান প্রদানের মাধ্যমে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কর্মীদের নিজস্ব ক্ষমতায়ণ ও উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ তৈরি করে।

০৩. কর্মীদের কাজের সময় এবং উপস্থিতি ট্র্যাকিং করার সুবিধা

প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উপস্থিতি বা অ্যাটেনডেন্স পর্যবেক্ষণ এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। বিশেষ করে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাথে কাজের জন্য এটা বেশি কাজে দেয়। একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম টাইম ট্র্যাকিং প্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে ম্যানুয়াল টাইম রেকর্ডের প্রয়োজনীয়তা দূর করে।

০৪. কর্মীদের উৎপাদনশীনতা বৃদ্ধি করে সময়, শ্রম এবং খরচ বাঁচায়

সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (এসএইচআরএম) কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, এইচআর প্রযুক্তি বা এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতার দিক থেকে প্রায় ২২% এগিয়ে আছে। মানে, ম্যানুয়াল পদ্ধতিগুলো বাদ দিয়ে এবং প্রতিষ্ঠানের ডেটা সেন্ট্রালাইজড করার মাধ্যমে ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম একজন HR ম্যানেজারকে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে। এবং উল্লেখযোগ্য সময়, শ্রম এবং খরচ সাশ্রয় করছে।

০৫. কমপ্লায়েন্স বা উন্নত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত আইনি জটিলতা ও বিরোধের ঝুঁকি কমায়

জাতীয় শ্রম আইন, কোম্পানির পলিসি এবং কর্মীদের চাহিদা সমন্বয় করে সকলকে খুশি রাখা একটি চ্যালেঞ্জ। অনেক সময় অনাকাঙ্ক্ষিত বিরোধ প্রতিষ্ঠানকে আইনি জটিলতার মধ্যে ফেলে দেয়। একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্তু প্রায় সকল কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদন করা যায়। ফলে প্রতিটি প্রতিবেদন বা রিপোর্ট থাকে নির্ভুল। সরকারি ভ্যাট ট্যাক্স পরিশোধ করতে কোন ঝামেলা থাকে না।

আপানার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন বোনাস, কর্মঘন্টা ইত্যাদি সংক্রান্ত বিরোধের ঝুঁকি সবসময়ই থাকে। কিন্তু এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকা মানে সকল তথ্য সকলের কাছে থাকা, ফলে বিরোধের সম্ভাবনাও কমে আসে। মাল্টিন্যাশনাল প্রফেশনাল সার্ভিস নেটওয়ার্ক ‘ডেলয়েট’ (Deloitte) এর একটি রিপোর্ট অনুসারে, HR সফটওয়্যার ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কমপ্লায়েন্স বা উন্নত কর্মপরিবেশ ইস্যুতে ৪০% ঝুঁকি কমিয়ে ফেলেছে।

০৬. তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে

আজকের এই তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর যুগে সঠিক তথ্য সবচেয়ে মূল্যবান। প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত দিক নির্দেশনা ঠিক করতে হলেও প্রয়োজন তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নেয়ার ব্যবস্থা। আর এটি নিশ্চিত করবে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এইচআর ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের কর্মী নিয়োগ থেকে বাৎসরিক রিপোর্ট সহ করল তথ্য মুহূর্তেই দেখতে পাবেন। ফলে কর্মী সংক্রান্ত যেকোন সিদ্ধান্ত নেয়া অনেক সহজ হয়ে যায়।

ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিং কোম্পানি ‘ম্যাককিন্সি অ্যান্ড কোম্পানি’ (McKinsey & Company) এর একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে- যেসকল প্রতিষ্ঠান ডেটা বা তথ্য নির্ভর সিদ্ধান্ত নেয় তাদের কাস্টমার বা গ্রাহক পাওয়ার সম্ভাবনা ৩৫% বেড়ে যায় এবং সেই গ্রাহকদের ধরে রাখার সম্ভাবনাও প্রায় ৬ গুণ বৃদ্ধি পায়। তাহলে তো বুঝতেই পারছেন, যে কোম্পানির গ্রাহক বেশি তাদের ব্যবসা বেশি, আর ব্যবসা বেশি মানে মুনাফা বেশি, আর মুনাফা বেশি মানেই কর্মীদের ভালো বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং ভালো ভবিষ্যৎ!

০৭. প্রতিষ্ঠান ও কর্মীদের নুতন নুতন চাহিদা বুঝতে এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে

কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন নতুন প্রশিক্ষণ বা ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা এখন ‍খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এইচআর অফিসারা নিজের কর্মীদের জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেনিং খুঁজে বের করেন। কিন্তু কীভাবে? উত্তর সহজ, এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করার কারণে তিনি তার কর্মীদের কাজ ও দক্ষতার চিত্রটি রিপোর্ট আকারে দেখতে পান। তাই কোন টিম বা কর্মীর কেমন ট্রেনিং প্রয়োজন বা কোন কর্মীর ব্যাপারে কেমন সিদ্ধান্ত নিতে হবে সেটা তিনি ডেটা বিশ্লেষণ করেই বুঝতে পারেন। এজন্যই প্রতিষ্ঠান ও কর্মীদের নুতন নুতন চাহিদা বুঝে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে একটি এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কোন বিকল্প নেই।

এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কোন বিকল্প নেই!

এখানে আমরা মাত্র ৭টি বিষয় তুলে ধরেছি। তবে এর বাহিরেও অনেক বিষয় আছে যা আপনাকে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের উপকারিতা তুলে ধরতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশে এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। এইচআর অফিসার তথা কোম্পানির সময়, শ্রম ও খরচ কমাতে এর কোন বিকল্প নেই! তাই আপনার প্রতিষ্ঠানের বিকাশ এবং কর্মীদের সন্তুষ্টি অব্যাহত রাখতে দেশের সবচেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করুন।

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য হাজিরা অ্যাপই কেনো?

হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-

  • দৈনিক হাজিরা
  • কর্মী তথ্যভাণ্ডার
  • কাজের শিফট প্লানিং
  • রিপোর্ট
  • পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
  • ডিজিটাল চুক্তিপত্র
  • ডকুমেন্ট ভল্ট
  • কাস্টম সেটিংস
  • ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট

কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক-  হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য

০১. বেসিক প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ০ থেকে ২০ জন

  • ৳১,৫০০/ মাসিক
  • ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক

০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ২১ থেকে ৫০ জন

  • ৳৩,০০০/ মাসিক
  • ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক

০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-  

কোম্পানির সাইজ-  ৫০ থেকে ৯৯ জন

  • ৳৪,৫০০/ মাসিক
  • ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক

০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-

কোম্পানির সাইজ-  ১০০+ জন

  • আলোচনা সাপেক্ষে
  • যোগাযোগ করুন- 
  • ফোন: 01967391554
  • ইমেইল: info@hazira.com

সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!

১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। 

(ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)

২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।

৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে। 

ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ- 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

আইওএস অ্যাপ 

হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application

৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!

হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!

লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের ৫টি সুবিধা

আপনি একজন এইচআর প্রফেশনাল হিসেবে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মী ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছেন, কিন্তু লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করছেন না। তাহলে ধরেই নিতে হবে আপনি বিপদে আছেন এবং যেকোন সময় বড় কোন ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছন! ম্যানুয়াল বা কাগুজে পদ্ধতিতে কর্মীদের ছুটি ব্যবস্থাপনা করতে গিয়ে আবেদনের কাগজ বা মেইল সংরক্ষণ করা, ফাইল সংরক্ষণ করা, অনুমোদন দেয়া বা সাইন করা, স্প্রেডশিটে রেকর্ড রাখা, অনুপস্থিতির কারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া সহ এই সংক্রান্ত কাজে আপনি মূল্যবাদ সময় নষ্ট করছেন। একটি ভালো এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করলে এই সকল ঝামেলা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন।
আজকের ব্লগে আমরা কর্মী ব্যবস্থাপনায় লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের ৫টি প্রধান সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবো। সাথে একটি ভালো এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের খোঁজও পেয়ে যাবেন, যেটাতে ছুটি ব্যবস্থাপনার সকল সুবিধা রয়েছে।

ব্লগে যা থাকছে-

লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারের গুরুত্ব

কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ, কর্মীদের উৎপাদনশীলতা এবং কাজের গতিশীলতা বজায় রাখতে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে দক্ষতার সাথে পরিচালনা করা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য সঠিক এইচআর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। আর লিভ ম্যানেজমেন্ট হলো এইচআর ম্যানেজমেন্টের খুবই বেসিক একটি অংশ। লিভ ম্যানেজমেন্ট কর্মীদের কাজ ও অংশগ্রণের সাথে সরাসরি জড়িত হওয়ায় এটি সবসময়ই আলোচিত একটি সেক্টর।

কর্মীদের ছুটি ব্যবস্থাপনার প্রথাগত পদ্ধতি, যেমন- ম্যানুয়াল ট্র্যাকিং বা স্প্রেডশিট ব্যবহার করা, প্রায়ই এইচআর প্রফেশনালদের অপ্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ঝামেলার মধ্যে ফেলে। আর এখানেই একটি শক্তিশালী ও কার্যকর লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (LMS) এর প্রয়োজন পড়ে। এবার দেখবো, যে ৫টি কারণে প্রতিষ্ঠানে লিভ ম্যানেজমেন্ট জরুরি-

০১. সহজ লিভ অ্যাপ্লাই, লিভ অ্যাপ্রুভ এবং লিভ ট্র্যাকিং সুবিধা

একটি লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করার প্রাথমিক সুবিধা হলো লিভ অ্যাপ্লাই, লিভ অ্যাপ্রুভ এবং লিভ ট্র্যাকিং প্রক্রিয়াগুলোকে সহজ করে দেয়া। বর্তমান সময়ের এইচআর ম্যানেজাররা কাগজপত্র, ফাইল, লেজার বই এবং স্প্রেডশিটকে সহজেই বিদায় জানাতে পারেন। এসব জটিল প্রক্রিয়ার পরিবর্তে, একটি কেন্দ্রীভূত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনায়াসে ছুটির আবেদন করা, অনুমোদন করা, ছুটির ট্র্যাক রাখা ইত্যাদি পরিচালনা করতে পারেন।

লিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ এর মাধ্যমে মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই কর্মীরা ছুটির আবেদন জমা দিতে পারেন এবং কতদিন ছুটি আছে দেখতে পারেন। HR ম্যানেজাররাও খুব দ্রুত পর্যালোচনা করে অনুমোদন করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারেন।

০২. তথ্যের নির্ভুলতা এবং প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের কল্যাণ নিশ্চিত করে

ম্যানুয়াল ছুটি ব্যবস্থাপনায় ডেটার পার্থক্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এইচআর অফিসারদের কাছে একধরনের ডেটা থাকে আবার কর্মীদের কাছে আরেক ধরনের! এমন অসঙ্গতি হরহামেশাই হতে দেখা যায়। যেটা লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করলে প্রায় পুরোপুরি এড়ানো সম্ভব! কারণ, এই সিস্টেমে দুই পক্ষই তাদের ডেটা দেখতে পায়, তাই বিভ্রান্তির কোন জায়গা থাকে না।

এছাড়া দেশের প্রচলিত শ্রম আইন এবং কোম্পানির নীতিমালার সাথে সমন্বয় সাধন করে একটি সিস্টেমে সকলের সম্মতি আদায় করা দিনদিন কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই একটি গ্রহণযোগ্য লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা কাঠামো থাকা জরুরি। ডিজিটাল এই সিস্টেমটি ছুটির হিসাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাখবে। ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত ত্রুটি কমবে এবং কর্মীদের প্রাপ্ত ছুটির সঠিক ট্র্যাকিং নিশ্চিত হবে। এটি এইচআর ম্যানেজারদের সাথে কর্মীদের ভুল বোঝাবুঝি কমায় এবং লিভ পলিসি মেনে চলতে সাহায্য করে। অযথা, আইনি জটিলতা থেকে প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করে।

০৩. দক্ষ কর্মী পেতে সহায়তা করে এবং কর্মীদর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে

একটি কার্যকর এবং স্বচ্ছ লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ভালো ও দক্ষ কর্মীদের আকৃষ্ট করে। কর্মীরা তাদের কাজের বাহিরের জীবন উপভোগ করার সুযোগ চায়, যেটা একটা ভালো ছুটি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি নিশ্চিত করতে পারে। তাই তারা প্রতিষ্ঠানের লিভ পলিসির খোঁজ নেন। এছাড়া কর্মরত কর্মীদের অসন্তুষ্টির কারণ হতে পারে একটি ম্যানুয়াল বা অগ্রহণযোগ্য লিভ ম্যানেজমেন্ট। তেমনি একটি কার্যকর এবং স্বচ্ছ লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কর্মীদের সন্তুষ্টিরও প্রধান কারণ হতে পারে।

ছুটি ব্যবস্থাপনা কর্মীদের পাওনা ছুটির ব্যালেন্স, আসন্ন ছুটির দিন এবং ছুটির রেকর্ড দেখার অ্যাক্সেস প্রদান করে। ফলে কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্বচ্ছতা এবং আস্থা খুঁজে পায়। অনলাইনে ছুটির আবেদন জমা দেওয়ার এবং সময়মতো অনুমোদন পাওয়ার সুবিধা কর্মীদের উৎসাহিত করে এবং অফিসে অনুপস্থিতি কমাতে সহায়তা করে।

০৪. দক্ষ মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম জরুরি

আপনার প্রতিষ্ঠানে সকল কর্মী সমান দক্ষ ও পরিশ্রমী হবে না, এটাই স্বাভাবিক। তবে গ্রহণযোগ্য ও গোছানো কর্মী ব্যবস্থাপনা ছাড়া দক্ষ ও পরিশ্রমী কর্মী ধরে রাখা যায় না। তারা কাজের বিনিময়ে সঠিক সেবা ও পারিশ্রমিক প্রত্যাশা করেন। তাই একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দক্ষ মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অপরিহার্য।

Leave Management Systems দ্বারা কর্মচারীদের ছুটির ধরন, ছুটি নেয়ার প্রবণতা ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়। ফলে কর্মীদের মূল্যায়ন করা যায় এবং অপরিকল্পিত অনুপস্থিতির পরিমাণ কমানো যায়।

০৫. লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রতিষ্ঠানের খরচ কমায়

একটি কার্যকর এবং স্বচ্ছ লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক বিনিয়োগ প্রয়োজন। তবে লিভ ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারের পেছনে এই বিনিয়োগকে বেশি তাৎপর্যপূর্ণ মনে না করে এর দীর্ঘমেয়াদী সুবিধাগুলো নিয়ে ভাবতে হবে। যার পরিমান খরচের চেয়ে ঢের বেশি! দিনশেষে হিসাব কষলে দেখা যাবে একটি ডিজিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবসার জন্য যথেষ্ট খরচ সাশ্রয় করে!
বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অনেক সুবিধা তৈরি করতে পারে। যার মধ্যে আছে-

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে পারে
  • ছুটি ব্যবস্থাপনার পুরো প্রক্রিয়াটিকে স্বয়ংক্রিয় করে তুলে
  • একসাথে অনেক কর্মীর ছুটির ট্র্যাক রাখা যায় সহজেই
  • আইনি জটিলতার তৈরি হতে দেয় না
  • দক্ষ ও পরিশ্রমী কর্মীদের ধরে রাখতে সহায়তা করে

বাংলাদেশে লিভ ম্যানেজমেন্টের ওয়ান-স্টপ সার্ভিস দেয় হাজিরা

হাজিরা একটি সহজ ও সাশ্রয়ী এইচআর সফটওয়্যার। হাজিরা’র লিভ ম্যানেজমেন্ট ফিচারটি থেকে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জেনারেল লিভ, পেইড বা আনপেইড লিভ, লিভ ব্যালেন্স, লিভ অ্যাপলিকেশন সাবমিট এবং লিভের অনুমোদন হয়েছে কিনা, এই সবকিছুর ওয়ান-স্টপ সার্ভিস পেয়ে যাবেন!
ছুটির আবেদন করার কাগুজে ব্যবস্থাকে বিদায় দিয়ে হাজিরা’য় আসুন। হাজিরা আপনার সময় বাঁচাবে এবং এমপ্লয়িদের ছুটি সংক্রান্ত নির্ভুল হিসাব রেখে আপনাকে রাখবে ঝামেলা মুক্ত! আরও জানতে পড়ুন- বাংলাদেশি কোম্পানির জন্য সেরা এইচআর সফটওয়্যার

তাই একজন এইচআর প্রফেশনাল হিসেবে মনে রাখবেন-

একটি লিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়নের সফলতা শুধুমাত্র প্রযুক্তিতেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার সাথে সিস্টেমটির নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ তৈরি হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং কর্মীদের কল্যাণের সংস্কৃতি গড়ে উঠে। এটাকে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার একটি উদাহরণ বলা যেতে পারে।

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য হাজিরা অ্যাপই কেনো?

হাজিরা দেশের সবচেয়ে সাশ্রয়ী এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট অ্যাপগুলোর একটি। একটি অ্যাপ থেকেই আপনি পেতে পারেন কর্মী ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সাপোর্ট। যেমন-

  • দৈনিক হাজিরা
  • কর্মী তথ্যভাণ্ডার
  • কাজের শিফট প্লানিং
  • রিপোর্ট
  • পে-রোল ম্যানেজমেন্ট
  • ডিজিটাল চুক্তিপত্র
  • ডকুমেন্ট ভল্ট
  • কাস্টম সেটিংস
  • ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট

কেনো সাশ্রয়ী অ্যাপ বলছি সেটাও দেখে নেয়া যাক-  হাজিরা’র চারটি প্যাকেজ ও তাদের মূল্য

০১. বেসিক প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ০ থেকে ২০ জন

  • ৳১,৫০০/ মাসিক
  • ৳১৫,০০০/ বাৎসরিক

০২. স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ- 

কোম্পানির সাইজ-  ২১ থেকে ৫০ জন

  • ৳৩,০০০/ মাসিক
  • ৳৩০,০০০/ বাৎসরিক

০৩. প্রিমিয়াম প্যাকেজ-  

কোম্পানির সাইজ-  ৫০ থেকে ৯৯ জন

  • ৳৪,৫০০/ মাসিক
  • ৳৪৫,০০০/ বাৎসরিক

০৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাকেজ-

কোম্পানির সাইজ-  ১০০+ জন

  • আলোচনা সাপেক্ষে
  • যোগাযোগ করুন- 
  • ফোন: 01967391554
  • ইমেইল: info@hazira.com

সহজ তিনটি ধাপে হাজিরা’তে যাত্রা শুরু করুন!

১ম ধাপ- হাজিরা’তে রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করুন: 

প্রথমেই কোম্পানির মালিক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে হাজিরা’য় আপনার জার্নি শুরু করুন। রেজিস্ট্রেশনের পরেই আপনার ইনবক্সে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে, এটি দিয়ে আপনার ই-মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। 

(ভেরিফিকেশন মেইলটি আপনার ইনবক্সে না পাওয়া গেলে অনুগ্রহ করে স্প্যাম ফোল্ডারে চেক করুন।)

২য় ধাপ- আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন: 

ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে লগইন করুন। এবার আপনার কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে হাজিরা’য় আপনার কোম্পানি সেট-আপ করুন।

৩য় ধাপ- হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন: 

এরপর আপনি হাজিরা’র ড্যাশবোর্ডটি দেখতে পাবেন। হাজিরা’র বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করুন সহজে এবং সাশ্রয়ী দামে! হাজিরা’র ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, দুটোই আছে। 

ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কাজগুলো সম্পাদন করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে হবে।
হাজিরা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ আপনার প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কাজগুলো পরিচালনা করা আরও সহজ করবে। এমপ্লয়ি ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ করতে ডাউনলোড করুন হাজিরা’র মোবাইল অ্যাপ- 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

আইওএস অ্যাপ 

হাজিরা অ্যাপের সকল কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ডেমো ভিডিও দেখুন-
Demo of Hazira- Employee Management Application

৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল!

হাজিরা’য় আপনি চাইলেই প্রথম ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল শুরু করতে পারেন। তারপর প্রয়োজন মতো আপনার ব্যবসার জন্য প্যাকেজ নিয়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করুন। তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন হাজিরা’য়!